আত্মসম্মান সবার থাকে তবুও কেউ কেউ আবার একটা ম্যাসেজ করে ফেলে। বেহায়ার মতো নিজেই বার বার খোঁজ নিয়ে ফেলে৷ গুরুত্ব পাচ্ছে না জেনেও গুরুত্ব দিয়ে ফেলে। মুখের উপর বন্ধ হওয়া দরজায় কড়া নাড়িয়ে ফেলে। চলে যাচ্ছে বুঝলে সবটুকু দিয়ে আটকানোর চেষ্টা করে ফেলে। বিনা অপরাধে ক্ষমা চেয়ে ফেলে। অপমানে, কষ্টে মায়ার জঙ্গল তৈরি করে ফেলে। কেউ শখ করে নিজেকে ছোট করতে চায় না, পায়ে পড়তে চায় না, মাথা ঝোঁকাতে চায় না। ভালোবাসা এমন এক অনূভুতির নাম, যা মানুষকে দিয়ে সব করিয়ে নিতে পারে। 🖤🌸 #bonnahasan
Replying to @❤ সবাই দোয়া করবেন আমার ভাগ্যে যেনো এমন জামাই আল্লাহ্ তায়ালা দেন যেনো আমি তার ভালোবাসা পেয়ে আমার পিছনের সবকিছু ভুলে,ভার্চ্যুয়াল লাইফ ভুলে লক্ষী বউ হতে পারি🥰 আর পাত্র খোঁজে থাকলে জানায়েন কিন্তু🫣
হঠাৎ করে কেউ ভালোবাসার মানুষকে ছেড়ে আসেনা, ছেড়ে আসার আগে নিজেকে ভাবনার গোল টেবিলে বসিয়ে বোঝাপড়া করে অনেক কিছুই। হুট করে ভালোবাসা যায় কিন্তু হুট করে ছেড়ে আসা যায় না। মেনে নিতে নিতে আর মানিয়ে নিতে নিতে ক্লান্ত মানুষগুলো যখন আর নিজের সাথে পেরে ওঠেনা না, ঠিক তখনই দূরে সরে আসে। অভিযোগ করা বন্ধ করে, অভিমান করা ছেড়ে দেয়, ঝগড়া করা বন্ধ করে, চোখের পানি ফেলা বন্ধ করে, বন্ধ করে মন খারাপ করা। তারপর অনেকদিন পর ঝাপসা ঝাপসা চোখ মুছতে মুছতে প্রিয় মানুষকে ভালোবাসা'ও বন্ধ করে দেয় যা সেই মানুষটা বোঝেই না..💔 @KOHINOOR
সব অনুভূতি ব্যাখ্যা করা যায় না, কখনো কখনো ব্যাখ্যা করার ইচ্ছেও হয় না। নিজেকে অসহায় লাগা, একা লাগা, কোনোকিছু ভালো না লাগা, আবার সবকিছু থেকেও নিজেকে পুরোপুরি নিঃস্ব মনে হওয়ার মতো যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি কাউকে বলে বোঝানো যায় না। মানুষ কোনোকিছু ব্যাখ্যা করতে চায় না আসলে। যে বোঝার সে মলিন মুখখানা দেখেই বুঝতে পারে। আবার যে না বোঝার, তার সামনে ব্যাখ্যা করেও কোনো লাভ নেই। যে অনুভূতির মূল্য দেয় না, মানুষ মূলত অনুভূতি তার কাছেই প্রকাশ করতে চায়! মানুষের অনুভূতি -অভিমান খুবই প্রখর! যা মানুষ সবসময় আড়ালে রাখে। মানুষ চায়, তার অনুভূতি কেউ না কেউ বোঝার চেষ্টা করুক। তার অসহায়ত্ব বোঝার চেষ্টা করুক। যখন মানুষ তার অনুভূতির মূল্য পায় না, তখন অকারণ নাটকীয়তার চাইতে নীরব থাকতেই বেশি সাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আর তার এই নীরবতার কারণে সে সবকিছুর থেকে বিচ্ছিন্ন হতে থাকে! পৃথিবীতে সবচাইতে কঠিন ভাষা হচ্ছে, নীরবতার ভাষা। যা সবাই পড়তে বা বুঝতে পারে না। কিছু কিছু অনুভূতি এতটাই যন্ত্রণা দেয় মানুষকে, যা মানুষ বাধ্য হয় গোপন রাখতে। যে ভালোবাসে, গুরুত্ব দেয়, যে চিনে এবং বোঝে, তার কাছে অনুভূতির কোনো ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন হয় না। যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি নীরবে নিভৃতে লালন করার মাঝে যে ব্যাথা থাকে, সেটা সচরাচর চোখে দেখা যায় না। যা একমাত্র ভুক্তভোগী মানুষগুলোই খুব ভালো অনুধাবন করতে পারে! লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে আর তাইতো যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে ঠিক অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু....
দেখতে পাচ্ছি না, ছুঁতে পারছি না, ভুলতেও পারছি না। তবুও তুমি আছো...এ কেমন থাকা তোমার? পৃথিবীতে অনেক ধরনের অসুখ আছে, তবে কাউকে চোখ ভরে আরেকবার দেখতে চাওয়ার অসুখটা ভয়ংকর!💔 যাইহোক না বলে উধাও হওয়াতে আমাকে কেউ কি মিস করেছিলেন? ?
ভালোবেসে প্রথমবার যারা ঠকে তারা হয় যন্ত্রনাটা সহ্য করে না করতে পেরে মরে যায় আর না হয় জীবন্ত লাশ হয়ে বেঁচে থাকে। আর ভয় পায় নতুন করে জীবনকে সাজানোর, তাই এভাবেই তারা কাটিয়ে দেয় বাকি জীবন। আর তাইতো মানুষের জীবনে আসা ২য় বারের প্রেম/ভালোবাসা অনেক বেশিই স্পেশাল হয়। কারণ জীবনে ২য় বার আসা ঐ ব্যক্তি হয় আপনার অর্ধ মৃত জীবনটাকে নতুন করে বাঁচিয়ে তোলে আর না হয় আপনাকে পুরোপুরি মেরে ফেলে🥲 তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাঁচানোর অযুহাতে জীবনে এসে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়ে যায়🙂
প্রতিটি মানুষের জীবনেই কিছু শব্দহীন ব্যাথা থাকে যার সাক্ষী সে নিজেই আর কেউ না। আর হয়তো এই জন্যই আমরা দিনের আলোতে সবার কাছে অভিনয় না করেও নিক্ষুত একটা অভিনেত্রী বা অভিনেতা হয়ে যাই। আর যখন রাত নামে তখন নিজের সঙ্গে নিজের যুদ্ধ, বোঝাপড়া, দীর্ঘশ্বাস, চোখে জল নিয়ে রাত পার করতে হয়!